Description
এই মধু হালকা হলুদ বর্ণের। সরিষা ফুলের মধু শীতকালে অল্প কিছু দিনের মধ্যেই জমে যায়, আর গরমের সময় জমতে একটু দেরি হয়। জমা মধু মুখে দিলে গলে যাবে, ক্রীমের মতো খাওয়া যাবে সকালের নাস্তায় রুটির সাথে।
মধুর যত গুণ-
- আপনার পালনকর্তা মৌমাছিকে আদেশ দিলেনঃ পাহাড়ে, গাছে এবং উঁচু চালে গৃহ তৈরী কর, এরপর সর্বপ্রকার ফল থেকে ভক্ষণ কর এবং আপন পালনকর্তার উম্মুক্ত পথ সমূহে চলমান হও। তার পেট থেকে বিভিন্ন রঙে পানীয় নির্গত হয়। তাতে মানুষের জন্যে রয়েছে রোগের প্রতিকার। নিশ্চয় এতে চিন্তাশীল সম্প্রদায়ের জন্যে নিদর্শন রয়েছে। – সূরা আন-নাহল(১৬), আয়াতঃ ৬৮-৬৯
- প্রিয়নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেন, ‘মধুতে আরোগ্য নিহিত আছে।’ (সহীহ বুখারি: ৫২৪৮)।
- আয়েশা (রা.) বলেন, প্রিয়নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এর কাছে মধু ও মিষ্টান্ন খুব প্রিয় ছিল। (সহীহ বুখারি: ৫২৫০)।
- রাসুল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেন, ‘যে ব্যক্তি প্রতি মাসে তিন দিন সকালে মধু চেটে খাবে, তার বড় ধরনের কোনো রোগ হবে না।’ (ইবনে মাজাহ : ৩৪৪১)।
এতো এতো বরকত আছে মধুতে সুবহানাল্লাহ । এছাড়াও-
১। এর খনিজ উপাদান শারীরিক সুস্থতা প্রদানে বেশ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
২। তাপ ও শক্তির যোগান দেয় যা শীতের সময়ে বিশেষ উপকারি।
৩। কোষ্ঠ্যকাঠিন্য এবং ডায়রিয়াতেও এটি বেশ উপযোগী।
৪। অ্যাসিডিটি সমস্যায় বেশ ভালো কাজ করে।
৫। হজমে সহায়তা করে।
৬। দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে, যা দেহকে সুরক্ষিত রাখে।
৭। ঘুমের সমস্যা সমাধানে এটি বেশ ভালো কাজ করে। রাতে ঘুমাতে যাওয়ার পূর্বে এক চা চামচ মধু হতে পারে অনিদ্রার ক্ষেত্রে বিশেষ কার্যকরী।
৮। ত্বক মসৃণ ও সজীব রাখে।
৯। রক্তশূন্যতা দূর করে ভূমিকা রাখে।
১০। মেদ কমিয়ে ওজন হ্রাসে ভূমিকা রাখে।
১১। দেহের পানিশূন্যতা দূর করতে সাহায্য করে।
১২। রূপচর্চায় এক বহুল ব্যবহৃত উপাদান।
১৩। সর্দি, কাশি, গলা ব্যথা দূর করতে চমৎকার কাজ করে।
১৪। হাঁপানি ও ফুসফুসের সমস্যা সমাধানে কার্যকরী।
১৫। উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে বেশ ভালো কাজ করে।
আরও নানা গুনে গুণান্বিত মধু।
_____
আমাদের মধুর বৈশিষ্ট্য-
১। শতভাগ খাঁটি মধুর নিশ্চয়তা।
২। যেকোনো সমস্যায় রিটার্ন দেয়ার সুযোগ।
৩। সরিষা ফুলের নেকটার থেকে সংগৃহীত মধুর নিশ্চয়তা।
৪। সকল কার্যাবলী নিজস্ব তত্ত্বাবধানে সম্পন্ন করা হয়।
Reviews
There are no reviews yet.